ঢাকা ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

 কিশোরগঞ্জে কোটা বাতিলের দাবিতে গণসংযোগ ও ছাত্র সমাবেশ।

নান্দাইল(ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৯:৪১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জুলাই ২০২৪ ৬৫ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহাল ও নতুন করে কোনো কোটার সৃষ্টি বা সংযোজন না করার দাবিতে গণসংযোগ ও ছাত্র সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে সরকারি গুরুদয়াল কলেজ কিশোরগঞ্জ এর শিক্ষার্থীবৃন্দ। শনিবার (০৬ জুলাই ২০২৪ ইং) সকাল ১১ ঘটিকায় কিশোরগঞ্জ সদর, নান্দাইল, হোসেনপুর, করিমগঞ্জ তাড়াইল থেকে অত্র কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীবৃন্দ কলেজের মুক্তমঞ্চে জড়ো হয়। সেখান থেকে তারা কলেজ ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল পরিচালনা করে পার্শ্ববর্তী সড়কে অবস্থান নেয়। তখন কিছু সময়ের জন্য উক্ত সড়কের যান চলাচল বিকল্প রাস্তা দিয়ে হয়।
বক্তব্যে ছাত্ররা বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনো বৈষম্যের পক্ষে ছিলেন না। চাকরি সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পাকিস্তানিদের বৈষম্যের কারণেই মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন তিনি। স্বাধীনতার এতো বছর পর তবে কেন মেধাবীদের অবমূল্যায়ন করতে চাকরিতে এতো কোটা? নীতি প্রণেতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখেন বক্তারা। পাশাপাশি ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের যে পরিপত্র ঘোষণা করা হয়েছিল তা পুর্নবহালের আহ্বান রাখেন তারা।
কোটা বাতিল না হলে আবারও মাঠে নামার ঘোষণা দিয়ে বেলা দুইটার দিকে কর্মসূচি থেকে অব্যাহতি পালন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

 কিশোরগঞ্জে কোটা বাতিলের দাবিতে গণসংযোগ ও ছাত্র সমাবেশ।

আপডেট সময় : ০৯:৪১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জুলাই ২০২৪

২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহাল ও নতুন করে কোনো কোটার সৃষ্টি বা সংযোজন না করার দাবিতে গণসংযোগ ও ছাত্র সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে সরকারি গুরুদয়াল কলেজ কিশোরগঞ্জ এর শিক্ষার্থীবৃন্দ। শনিবার (০৬ জুলাই ২০২৪ ইং) সকাল ১১ ঘটিকায় কিশোরগঞ্জ সদর, নান্দাইল, হোসেনপুর, করিমগঞ্জ তাড়াইল থেকে অত্র কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীবৃন্দ কলেজের মুক্তমঞ্চে জড়ো হয়। সেখান থেকে তারা কলেজ ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় একটি শান্তিপূর্ণ মিছিল পরিচালনা করে পার্শ্ববর্তী সড়কে অবস্থান নেয়। তখন কিছু সময়ের জন্য উক্ত সড়কের যান চলাচল বিকল্প রাস্তা দিয়ে হয়।
বক্তব্যে ছাত্ররা বলেন, বঙ্গবন্ধু কখনো বৈষম্যের পক্ষে ছিলেন না। চাকরি সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পাকিস্তানিদের বৈষম্যের কারণেই মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন তিনি। স্বাধীনতার এতো বছর পর তবে কেন মেধাবীদের অবমূল্যায়ন করতে চাকরিতে এতো কোটা? নীতি প্রণেতাদের প্রতি প্রশ্ন রাখেন বক্তারা। পাশাপাশি ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের যে পরিপত্র ঘোষণা করা হয়েছিল তা পুর্নবহালের আহ্বান রাখেন তারা।
কোটা বাতিল না হলে আবারও মাঠে নামার ঘোষণা দিয়ে বেলা দুইটার দিকে কর্মসূচি থেকে অব্যাহতি পালন করা হয়।