মাগুরা প্রতিনিধি :- ফরিদপুর-মাগুরা রেললাইন প্রকল্প শুরু হয় ২০১৮ সালের ২৯ মে। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু জমি অধিগ্রহণের ধীরগতির কারণে প্রকল্পের মেয়াদ পিছিয়ে ২০২৫ সাল
করা হয়। প্রকল্পে জমির পরিমাণ ধরা হয় ১০৭ একর। ছয় বছরে মাত্র ১২ একর বুঝে পেয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ক্যাসল কন্সট্রাকশন। সাবেক সংসদ সদস্য নাবিল আহমেদের এই ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কাজ সরকার পরিবর্তনের পর
অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় চাষাবাদও করতে পারছে না কৃষক।
কৃষকেরা বলছেন, জমির টাকা এখনও অনেকেই পায়নি। ৫ আগস্টের পর খেকে তো কাজ একেবারেই বন্ধ। এ ছাড়া এক শতক জমি তারা কিনে নিয়েছে ছয় হাজার টাকায়। অথচ কৃষকেরা এক শতক জমি ৯০ হাজার থেকে এক লাখ
টাকার কমে কিনতে পারছে না। এখনও ৯৫ একর জমি অধিগ্রহণের শতকোটি টাকা রয়েছে। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, মামলা থাকায় অধিগ্রহণে ধীর গতি হচ্ছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মামুনুল ইসলাম
বলেন, এ জমি নিয়ে কিছু মামলা মীমাংসার ব্যাপার রয়েছে। দ্রুত এগুলো শেষ করে কাজ শুরু করা হবে।
ফরিদপুর-মাগুরা রেল লাইন নির্মাণ শেষ হলে প্রথমবারের মতো ঢাকার সঙ্গে মাগুরার ট্রেন যোগাযোগ স্থাপন হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ রফিকুল ইসলাম। নির্বাহী সম্পাদক:মো: নাইমুল ইসলাম, বিজ্ঞাপন এবং নিউজ: [email protected] . www.dailysarabela.com । ঢাকা অফিস: বিসিআইসি ভবন ১১ তলা ৩০-৩১ দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা ঢাকা-১০০০ থেকে প্রকাশিত ও প্রচারিত। কিশোরগঞ্জ অফিস ৯৭, হয়বত নগর ,কিশোরগঞ্জ থেকে পরিচালিত।
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত সারাবেলা ২০২৪