ঢাকা ০৮:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নান্দাইলে সাত আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার।। মনোহরদীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান নরসিংদীতে ব্র্যাকের “নিরাপদ অভিবাসন ও বিদেশ-ফেরত অভিবাসীদের পুনরেকত্রীকরণ” শীর্ষক ইউনিয়ন কর্মশালা অনুষ্ঠিত সততা চর্চার অভ্যাস গড়তে শিক্ষার্থীদের বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ফুলপুর জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের নয়া কমিটি গঠন সভাপতি মাওঃ আবু রায়হান, সম্পাদক মাওঃ আওলাদ রাজশাহীতে সরকারি জায়গা দখল করে বিএনপি নেতাদের অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর পর্যটনে দর্শনার্থীদের সুবিদায় নদী খনন রায়পুরায় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ব্রাহ্মনবাড়িয়া অনার্সের কেন্দ্র স্থানান্তরের দাবীতে মানব বন্ধন মনোহরদী টু কটিয়াদী সংযোগ রাস্তা ভেঙ্গে যাওয়ায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে যাতায়াতকারীরা।

প্রশাসন কর্তৃক নান্দাইল চৌরাস্তায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ॥

নান্দাইল ( ময়মনসিংহ ) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:৩২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪ ৯২ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ময়মনসিংহের নান্দাইল চৌরাস্তা গোলচত্বর এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের সরকারি জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন। নান্দাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুর রহমান, নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আবদুল মজিদ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ কিশোরগঞ্জের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রোস্তম আলী, চন্ডিপাশা ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহাব উদ্দিন ভূইয়া সহ পুলিশ ফোর্সের উপস্থিতিতে রোববার (৭ জুলাই) সকাল ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নান্দাইল চৌরাস্তায় মহাসড়কের কিশোরগঞ্জ মোড়, নান্দাইল মোড় ও কেন্দুয়া মোড়ের সকল অবৈধ স্থাপনা দোকানপাট ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয় । সরকারি জায়গায় অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়ায় সাধারণ মানুষ প্রশাসনকে সাধুবাদ জানান এবং উদ্ধারকৃত সরকারি জায়গায় আর যেন অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে না পারে সেজন্য যাত্রী সাধারণের জন্য যাত্রী ছাউনী ও খোলা জায়গায় যানবাহন স্ট্যান্ড নির্মাণ অথবা সরকারের পক্ষ থেকে দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণের জোর দাবী জানান। অপরদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীরা বলেন, সরকারি জায়গায় যেসমস্ত ঘর আছে, তা সবগুলোই ভাঙা উচিত । কিন্তু সরকারি জায়গায় অনেকগুলো অবৈধ স্থাপনা রেখেই উচ্ছেদ অভিযান শেষ করেছে প্রশাসন, যা নিন্দাজনক ও সাধারণ জন মনে প্রশ্নবিদ্ধ। এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নান্দাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়জুর রহমান বলেন, সরকারি জায়গাতে কোন অবৈধ স্থাপনা থাকবে না, এ অভিযান অব্যাহত আছে। যদি কেউ পুনরায় অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে চায়, তবে ভ্রাম্যমান আদালতে জেল-জরিমানা হতে পারে। সরকারি জায়গা যেন সুরক্ষিত থাকে, সেজন্য সকলকেই সচেতন হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

প্রশাসন কর্তৃক নান্দাইল চৌরাস্তায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ॥

আপডেট সময় : ০৫:৩২:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

ময়মনসিংহের নান্দাইল চৌরাস্তা গোলচত্বর এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের সরকারি জায়গায় নির্মিত অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন। নান্দাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়জুর রহমান, নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আবদুল মজিদ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ কিশোরগঞ্জের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রোস্তম আলী, চন্ডিপাশা ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহাব উদ্দিন ভূইয়া সহ পুলিশ ফোর্সের উপস্থিতিতে রোববার (৭ জুলাই) সকাল ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নান্দাইল চৌরাস্তায় মহাসড়কের কিশোরগঞ্জ মোড়, নান্দাইল মোড় ও কেন্দুয়া মোড়ের সকল অবৈধ স্থাপনা দোকানপাট ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয় । সরকারি জায়গায় অবৈধ স্থাপনা ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়ায় সাধারণ মানুষ প্রশাসনকে সাধুবাদ জানান এবং উদ্ধারকৃত সরকারি জায়গায় আর যেন অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে না পারে সেজন্য যাত্রী সাধারণের জন্য যাত্রী ছাউনী ও খোলা জায়গায় যানবাহন স্ট্যান্ড নির্মাণ অথবা সরকারের পক্ষ থেকে দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণের জোর দাবী জানান। অপরদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ীরা বলেন, সরকারি জায়গায় যেসমস্ত ঘর আছে, তা সবগুলোই ভাঙা উচিত । কিন্তু সরকারি জায়গায় অনেকগুলো অবৈধ স্থাপনা রেখেই উচ্ছেদ অভিযান শেষ করেছে প্রশাসন, যা নিন্দাজনক ও সাধারণ জন মনে প্রশ্নবিদ্ধ। এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নান্দাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফয়জুর রহমান বলেন, সরকারি জায়গাতে কোন অবৈধ স্থাপনা থাকবে না, এ অভিযান অব্যাহত আছে। যদি কেউ পুনরায় অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে চায়, তবে ভ্রাম্যমান আদালতে জেল-জরিমানা হতে পারে। সরকারি জায়গা যেন সুরক্ষিত থাকে, সেজন্য সকলকেই সচেতন হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।