প্রতিবন্ধী সুস্থ হয়ে বাঁচার আকুতি নেছার আহমদের
- আপডেট সময় : ০৭:৩৩:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪ ৫৭ বার পড়া হয়েছে
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ৩নং তেলিখাল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বৃহত্তর দলইরগাঁও পূর্ব পাড়ার মৃত কুতুবউদ্দিন এর ছেলে নেছার আহমদ (৩৭) ২০০৪ ইং সালে তেলিখাল বাজারের সামনের
সড়কে গাড়ি দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন।
সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁর ডান উড়ুতে পাত বসিয়ে অপারেশন করা হয়।এতে তাঁর ডান পা ছোট হওয়ায় সে চলতে ফিরতে কষ্ট হয় সে কোন
ভারী কাজকর্ম করতে পারে না ।
তাঁর পরিবারে ১ ছেলে ২ মেয়ে স্ত্রী সহ ৫ জনের ভরণপোষণের জন্য জীবন সংগ্রামের লড়াই করছে। ও ৩ বেলার খাবার যোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা অফিসের মাধ্যমে
কর্মক্ষমতা না থাকায় প্রতিবন্ধী হিসেবে ভাতা-ভোগী সে।
নেছার আহমদ.আলোচিত গণমাধ্যম “দৈনিক বর্তম
সারাবেলা ” কে জানান, প্রতি মাসে তার ৫ হাজার টাকা লাগে, দু বেলা ঔষধ খেতে। এলাকার জনপ্রতিনিধি ধনাঢ্য মানুষদের আর্থিক সহায়তায় তার চিকিৎসা করে ইতোমধ্যে নিঃস্ব হয়ে গেছে। নিয়মিত ঔষধ খেতে
পারছেন না
অভাবের কারণে। আঘাত প্রাপ্ত স্হানে প্রায়ই ফুলে গিয়ে প্রচন্ড রকম ব্যাথায় ও পূজ পরে ঘায়ের সৃষ্টি হয়।
সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অভিজ্ঞ চিকিৎসকের
শরণাপন্ন হলে তিনি বলেছেন তার সুচিকিৎসার জন্য প্রায় লক্ষাধিক টাকার প্রয়োজন,নয় তো তার পা কেটে ফেলতে হবে। এনিয়ে প্রায়ই দুশ্চিন্তায় ভোগতে হচ্ছে তাঁকে।
উল্লেখ্য-যে: সহযোগিতার জন্য নেছার আহমদের (পার্সোনাল বিকাশ ও নগদ) নাম্বারটি দেয়া হল 01316-546261
সবমিলিয়ে পারিবারিক অবস্থা ভালো না থাকায় সে দেশ ও প্রবাসীদের মানবিক ও সাহায্য প্রত্যাশী।
“আসুন আর্ত মানবতার সেবায় এগিয়ে আসি প্রতিবন্ধী
নেছার আহমদের পরিবার ও তাঁর মুখে ফোটাই হাসি।”