ঢাকা ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লুটপাট মামলার বাদী হওয়াই কাল হল মাকসুদার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৮:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪ ৩০ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার ১ নং রায়টুটি ইউনিয়নের গোয়াড়া গ্রামের সেকান্দর তালুকদারের স্রী মাকসুদা বেগম তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে, জানা গেছে বিগত ঈদুল

ফিতরের দিনে গোয়ারা গ্রামে দুই পক্ষের ঝগড়ায় মাডার হয় এক কিশোর, মাডারের খবর গ্রামে চরিয়ে পড়লে মন্জুর আলীর হুকুমে শুরু হয় গ্রামের নিরিহ সধারন মানুষের বাড়ি গড় লুট পাট,শুরু হয় অরাজক

পরিস্থিতি সেই লুটপাটে মাকসুদার বাড়ির গোলা থেকে ধান গোয়াল থেকে প্রায় পনেরটি গরু দশ ভরি স্বর্ণালংকার নগদ টাকা সহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল,এতে সহযোগিতা করে অলি,হারুন, সাহাদত,রনজিৎ,

তমজিৎ সহ আর ও অনেকেই সেই দিনের সেই লুটপাটের মামলার বাদী হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় দিনাতিপাত করতে হয় মাকসুদাকে তাকে মেরে ফেলার হুমকি তো প্রতিনিয়ত দেওয়া হত

এমন কি প্রতি মাসে চাঁদা দিয়ে তাকতে হত এই মন্জুর আলীর বাহিনীকে তারা মুলত এম,পি তৌফিক ও উপজেলা চেয়ারম্যান এর প্রভাব খাটিয়ে এগুলি করত বলে জানান মাকসুদার স্বামী সেকান্দর তালুকদার তিনি

আরও বলেন বিগত ১৩ ই আগষ্ট দেশের পট পরিবর্তনের পর বাড়িতে এসে আবার সেই আগের ভাষায় টাকার দাবি জানালে তার প্রতিবদ করে মাকসুদা এক দুই কথা কাটির এক পর্যায়ে দারালো অশ্র দিয়ে মাকসুদার

মাথা ও শরীরের উপর্জুপুরি আগাত করে মাটিতে ফেলে দেয়। গঠনার স্হল থেকে

তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে, এই বিষয়ে রায়টুটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এনামুল হক খান মিল্কির সাথে কথা হলে তিনি গঠনার

সত্যতা স্বীকার করে বলেন উল্লেখিত লোকগুলি কারো কমান্ড মানেনা বারবার চেষ্টা করেও বিষয়টি শেষ করতে ব্যর্থ হয়েছি এটার আইনি ব্যবস্হা নেওয়ার জোর দাবি জানান বর্তমান চেয়ারম্যান এনামুল হক খান

মিল্কি বাবু এই বিষয়ে ইটনা থানায় মামলা হয়েছে বলে জানান মাকসুদার স্বামী সেকান্দর তালুকদার মামলা চলমান আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

লুটপাট মামলার বাদী হওয়াই কাল হল মাকসুদার

আপডেট সময় : ০৮:৩৮:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার ১ নং রায়টুটি ইউনিয়নের গোয়াড়া গ্রামের সেকান্দর তালুকদারের স্রী মাকসুদা বেগম তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কাতরাচ্ছে, জানা গেছে বিগত ঈদুল

ফিতরের দিনে গোয়ারা গ্রামে দুই পক্ষের ঝগড়ায় মাডার হয় এক কিশোর, মাডারের খবর গ্রামে চরিয়ে পড়লে মন্জুর আলীর হুকুমে শুরু হয় গ্রামের নিরিহ সধারন মানুষের বাড়ি গড় লুট পাট,শুরু হয় অরাজক

পরিস্থিতি সেই লুটপাটে মাকসুদার বাড়ির গোলা থেকে ধান গোয়াল থেকে প্রায় পনেরটি গরু দশ ভরি স্বর্ণালংকার নগদ টাকা সহ প্রায় কোটি টাকার মালামাল,এতে সহযোগিতা করে অলি,হারুন, সাহাদত,রনজিৎ,

তমজিৎ সহ আর ও অনেকেই সেই দিনের সেই লুটপাটের মামলার বাদী হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় দিনাতিপাত করতে হয় মাকসুদাকে তাকে মেরে ফেলার হুমকি তো প্রতিনিয়ত দেওয়া হত

এমন কি প্রতি মাসে চাঁদা দিয়ে তাকতে হত এই মন্জুর আলীর বাহিনীকে তারা মুলত এম,পি তৌফিক ও উপজেলা চেয়ারম্যান এর প্রভাব খাটিয়ে এগুলি করত বলে জানান মাকসুদার স্বামী সেকান্দর তালুকদার তিনি

আরও বলেন বিগত ১৩ ই আগষ্ট দেশের পট পরিবর্তনের পর বাড়িতে এসে আবার সেই আগের ভাষায় টাকার দাবি জানালে তার প্রতিবদ করে মাকসুদা এক দুই কথা কাটির এক পর্যায়ে দারালো অশ্র দিয়ে মাকসুদার

মাথা ও শরীরের উপর্জুপুরি আগাত করে মাটিতে ফেলে দেয়। গঠনার স্হল থেকে

তাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য তাড়াইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে, এই বিষয়ে রায়টুটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এনামুল হক খান মিল্কির সাথে কথা হলে তিনি গঠনার

সত্যতা স্বীকার করে বলেন উল্লেখিত লোকগুলি কারো কমান্ড মানেনা বারবার চেষ্টা করেও বিষয়টি শেষ করতে ব্যর্থ হয়েছি এটার আইনি ব্যবস্হা নেওয়ার জোর দাবি জানান বর্তমান চেয়ারম্যান এনামুল হক খান

মিল্কি বাবু এই বিষয়ে ইটনা থানায় মামলা হয়েছে বলে জানান মাকসুদার স্বামী সেকান্দর তালুকদার মামলা চলমান আছে।