ঢাকা ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪, ১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শাল্লায় দুই শিক্ষকের বিদায় অনুষ্ঠান 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০০:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪ ১৮ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে অবসরে গেলেন দু’জন শিক্ষক। তাদের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস ও বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে অধ্যক্ষ আব্দুস শহীদের

সভাপতিত্বে ও প্রভাষক এনামুল হকের সঞ্চালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্য রাখেন সহকারী অধ্যাপক বিশ্বনাথ দাস, প্রভাষক বিজন কান্তি রায়, রেন্টু কুমার বৈষ্ণব, মহিতোষ সরকার, অফিস সহকারী দিলীপ কুমার দাসসহ অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষার্থীরা।

বক্তারা বলেন ১৯৮৬ সালে কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে গেছেন। তিনি শুধু একজন শিক্ষকই নন, তিনি এক ইতিহাস। তরুণ কান্তি দাস সত্যিকারের একজন আলোকিত শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি সামাজিকভাবেও বিভিন্ন

সংগঠনে দায়িত্বপালন করে গেছেন। আমাদের জন্য তিনি একজন পথের দিশারী। অন্যদিকে অধ্যাপক  শহিদুল ইসলামও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এসময় এই দু’জন শিক্ষকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। জানা যায় ১৯৮৬ সালে তৎকালীন ইউএনও

এম এ সবুরের হাতধরে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৬ সালে তৎকালীন সুনামগঞ্জ -২ আসনের সাংসদ বিশিষ্ট পার্লামেন্টেরিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শাল্লা ডিগ্রি কলেজটিকে সরকারি করণের ঘোষণা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালে কলেজটি সরকারি ডিগ্রি কলেজের স্বীকৃতি

পায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

শাল্লায় দুই শিক্ষকের বিদায় অনুষ্ঠান 

আপডেট সময় : ০১:০০:৫৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ থেকে অবসরে গেলেন দু’জন শিক্ষক। তাদের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস ও বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম। ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার শাল্লা সরকারি ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে অধ্যক্ষ আব্দুস শহীদের

সভাপতিত্বে ও প্রভাষক এনামুল হকের সঞ্চালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্য রাখেন সহকারী অধ্যাপক বিশ্বনাথ দাস, প্রভাষক বিজন কান্তি রায়, রেন্টু কুমার বৈষ্ণব, মহিতোষ সরকার, অফিস সহকারী দিলীপ কুমার দাসসহ অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষার্থীরা।

বক্তারা বলেন ১৯৮৬ সালে কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করে গেছেন। তিনি শুধু একজন শিক্ষকই নন, তিনি এক ইতিহাস। তরুণ কান্তি দাস সত্যিকারের একজন আলোকিত শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি সামাজিকভাবেও বিভিন্ন

সংগঠনে দায়িত্বপালন করে গেছেন। আমাদের জন্য তিনি একজন পথের দিশারী। অন্যদিকে অধ্যাপক  শহিদুল ইসলামও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। এসময় এই দু’জন শিক্ষকের বিদায়ী অনুষ্ঠানে অনেক আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। জানা যায় ১৯৮৬ সালে তৎকালীন ইউএনও

এম এ সবুরের হাতধরে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরে ২০১৬ সালে তৎকালীন সুনামগঞ্জ -২ আসনের সাংসদ বিশিষ্ট পার্লামেন্টেরিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত শাল্লা ডিগ্রি কলেজটিকে সরকারি করণের ঘোষণা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক ২০১৮ সালে কলেজটি সরকারি ডিগ্রি কলেজের স্বীকৃতি

পায়।